জিয়াউর রহমান ছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক : সলিম উল্লাহ

চাঁদপুর: মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৪২ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আলোচনা ও দোয়ার আয়োজন করেছে চাঁদপুর জেলা বিএনপি।
মঙ্গলবার (৩০ মে) বিকেলে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সলিম উল্লাহ সেলিম এর সভাপতিত্বে ও সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মুনির চৌধুরীর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুব আনোয়ার বাবলু, সেলিমুস সালাম, পৌর বিএনপির সভাপতি আক্তার হোসেন মাঝি, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. হারুনুর রশিদ, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক অ্যাড. জহির উদ্দিন বাবর, সদর থানা বিএনপির সভাপতি শাহজালাল মিশন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. জাহাঙ্গীর হোসেন খান, সহ-সভাপতি অ্যাড. জাকির হোসেন ফয়সাল, পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি আফজাল হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির বেপারী।
এসময় জেলা যুবদলের সভাপতি মানিকুর রহমান মানিক, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নুরুল আমিন খান আকাশ, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহ্বায়ক হযরত আলী ঢালী, জেলা কৃষকদলের সভাপতি এনায়েত উল্লাহ খোকন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি  ইমান হোসেন গাজী, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেনসহ বিএনপি ও অংঙ্গ সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সলিম উল্লাহ সেলিম তার বক্তব্যে বলেন, শহীদ জিয়াউর রহমান ছিলেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক। আওয়ামী লীগ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নাম বাংলার মাটি থেকে মুছে ফেলতে চায়। আওয়ামীলীগ কে আমরা বলতে চাই, যত ষড়যন্ত্রই করা হউক বাংলার মাটি থেকে শহীদ জিয়াউর রহমান এর নাম মুছে দিতে দিবেন না জনগন। ১৯৭৫ সালে শেখ মজিব সকল রাজনৈতিক দল বাতিল করে বাকশাল কায়েম করেছিল। আর তখন আওয়ামীলীগকে বলা হতো বাকশাল। আর  তখন জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র করেন। তাই তাকে বলা হয় বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক।
তিনি বলেন, শহীদ জিয়াউর রহমানের কারনেই শেখ হাসিনা বাংলার মাটিতে আসতে পেরেছে। আওয়ামীলীগের কলঙ্কের ইতিহাস সারাদিন বললেও শেষ হবে না। আওয়ামীলীগের কম্বল চুরির পর এখন চলছে ভোট চোরের ইতিহাস।
এই ভোট চোর সরকারের পতন ঘটাতে সকল নেতৃবৃন্দকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে, এটাই হোক শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে  আমাদের অঙ্গিকার।
আলোচনা সভা শেষে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমসহ নিহত নেতৃবৃন্দের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন জেলা ওলামাদলের সভাপতি মাও. জসিম উদ্দিন।
ফম/এমএমএ/

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | ফোকাস মোহনা.কম