
সোমবার (১৭ মার্চ) দুপুরে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে পৌরসভার যানজট নিরসনে সংক্রান্ত সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, জনগণের স্বার্থে যানবাহন চলাচলে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। জনগণের স্বার্থ দেখা আমার দায়িত্ব। আমরা আমাদের সিদ্ধান্তে অটল আছি। নাগরিক সুবিধা আমাদের নিশ্চিত করতে চাই। আমাদের শহরকে বাঁচাতে হলে আমাদের কিছু করতে হবে। এ সিদ্ধান্ত প্রয়োগের আগে আমি সবার সাথে ৩ মাস আগ থেকে সভা করেছি।
জেলা প্রশাসক বলেন, আমি রাস্তায় চললে যানজটে পরি না আমি সাফার নই, আমি যানজটে নিরসনে এ সিদ্ধান্ত না নিেেলা পারতাম। কিন্তু আমি সাধারণ জনগণের কথা চিন্তা করেছি। এ সমাজে অসৎ মানুষ হচ্ছে ৫ জন, বাকী ৯৫ জনের কাজকে নষ্ট করে ফেলে।
তিনি বলেন, যান চলাচলে শহরের এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে শহরে অটোচালকদের আয় বেড়ে যাবে। কারণ এখন বর্তমানে একটি অটোতেও পুরো যাত্রী চলাচল করে না। তার উপরে যানজটে বসে সময়ও নষ্ট হয়। যখন এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। তখন ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা কম থাকবে, যাত্রী বেশি পাবে এবং যানজটও কমে যাবে। রিকশারও নিয়ন্ত্রণে আনতে চিন্তা চলছে।
স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক ও পৌর প্রশাসক মো. গোলাম জাকারিয়ার সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাস ও অর্থ) লুৎফুর রহমান, প্রেসক্লাব সভাপতি রহিম বাদশা, সাধারণ সম্পাদক কাদের পলাশ, সাবেক সভাপতি ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী, গিয়াস উদ্দিন মিলন, দৈনিক প্রভাতী কাগজের সম্পাদক আব্দুল আউয়াল রুবেল, ফারুক আহমেদ, তালহা জোবায়ের, ইব্রাহিম রনি, শরীফুল ইসলাম, আতিকুর রহমান প্রমূখ।