এর আগে গত ৬ অক্টোবর সকালে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি অসুস্থ্য হয়ে পড়লে পানি ভেবে ভুল করে স্বর্ণের কাজে ব্যবহৃত পদার্থ খেয়ে ফেলেন। এসময় মার্কেটের ব্যবসায়ী এবং দোকান কর্মচারী তাকে উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা আসংখ্যাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করেন।
রনজিত কুরি ফরিদগঞ্জ উজেলার আস্টা গ্রামের করুনা কুড়ির পুত্র। তিনি চাঁদপুর শহরের আব্দুল করিম পাটওয়ারী সড়কের আ্যাপেলো মজিদ টাওয়ারের করুনা শিল্পালয় এন্ড জুয়েলার্সে স্বত্ত্বাধীকারী এবং ঘোষপাড়া এলাকায় বসবাস করতেন। দাম্পত্যজীবন জীবনে তিনি ৩ সন্তানের জনক। বুধবার বিকেলে রঞ্জিত কুড়িকে তার গ্রামের বাড়িতে দাহ করা হয়।
চাঁদপুর স্বর্ণ ব্যবসায় সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মানিক পোদ্দার জানান, রঞ্জিত কুড়ি আমাদের ব্যবসায়ী সমিতির একজন সদস্য ছিলেন। গত ৬ অক্টোবর তিনি হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তার অকাল প্রয়াণে স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে গভীর শোক জানানো হয়েছে। পাশাপাশি তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান একদিন বন্ধ রাখা হয়।